দুই টি-টোয়েন্টিতে সাকিবের পারফরম্যান্সে অবিশ্বাস্য মিল! প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ব্যাট হাতে তিনে নেমে ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন সাকিব। বল হাতে নেন ১ উইকেট। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে সাকিব ১ উইকেট নেওয়ার পর
নাসুম আহমেদ, সাকিব আল হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুল ইসলাম দুর্দান্ত নৈপুণ্য দেখানোয় শেষ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার দাঁড়াল ২২ রান। এরপর শেখ মেহেদী হাসান এলোমেলো বোলিং করলেও সমীকরণ মেলাতে পারল
৪ ওভারে প্রয়োজন ৩৮। ক্রিজে একজন থিতু ব্যাটসম্যান, হাতে ৭ উইকেট। ম্যাচে তখন একটু এগিয়ে অস্ট্রেলিয়াই। কিন্তু বাংলাদেশের ছিলেন একজন মুস্তাফিজুর রহমান। তার দুটি জাদুকরী ওভার ঘুরিয়ে দিল মোড়। ১৭
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সৌম্য সরকারের শুরুটা যেমন ঝলমলে হয়েছিল, সেটা ধরে রাখতে পারলেন কই। দিন যত যাচ্ছে ততোই নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন এই টাইগার ওপেনার। সময় তার এতটাই খারাপ যাচ্ছে, তিনি আসলে
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম তিন ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত করা টিম টাইগার আজ চতুর্থ ম্যাচে প্রথম পরাজয়ের স্বাদ পেল। আগে ব্যাট করতে নেমে দলীয় পুঁজি ছিল অতি অল্প। তারপর বোলিংয়ে নেমে
টোকিও অলিম্পিকে ছেলেদের ফুটবলে স্বর্ণ ধরে রেখেছে ব্রাজিল। শনিবার রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে স্পেনকে ২-১ গোলে হারিয়েছে সেলেকাও শিবির।নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা ছিল ১-১ গোলে ড্র। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে। যেখানে
অস্ট্রেলিয়ার টপঅর্ডার ব্যাটসম্যান মিচেল মার্শকে আউটের পর চোখ রাঙানি দেয়ায় আনুষ্ঠানিকভাবে শরিফুল ইসলামকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে এবং একটি ডিমেরিট পয়েন্টও দেয়া হয়েছে তাকে। ম্যাচের পর আনুষ্ঠানিকভাবে তিরস্কার করা হয়েছে শরিফুলকে।
একে তো লো স্কোরিং ম্যাচ। অস্ট্রেলিয়ার সামনে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে কেবল ১০৫ রানের। এত কম রান নিয়েও জেতা যায়? তাও অস্ট্রেলিয়ার মত দলের কিপক্ষে! যদিও আগের তিন ম্যাচ আশা জাগিয়েছিল।
টানা তিন ম্যাচ হারের পর অবশেষে বাংলাদেশের বিপক্ষে জয়ের দেখা পেলো অস্ট্রেলিয়া। তবে জয় পেতে যথেষ্ট ঘাম ঝড়াতে হয়েছে তাদের। বাংলাদেশের বেঁধে দেওয়া ১০৫ রানের টার্গেট পার হতে ৭ উইকেট