‘জব‘স পাসওয়ার্ড এর ১৭ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার শর্ট সাজেশন ও মডেল টেস্ট‘ বই
আসন্ন ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা অতি সন্নিকটে । তাই শেষ সময়ের প্রস্তুতির জন্য শর্ট সাজেশন ও মডেল টেস্ট বই প্রকাশ হচ্ছে।
শেষ সময়ের প্রস্তুতি ও নিজেকে মডেল টেস্টের মাধ্যমে যাচাইয়ের জন্য বইটি আপনাকে সাহায্য করবে ।
বইটি কেন পড়বেন?
বইটি বিগতসালের অনুষ্ঠিত সকল শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রশ্নের বিশ্লেষণ করে তৈরি করা হয়েছে। যে অংশ না পড়লেই নয় অর্থাৎ প্রতিটা শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যে অংশ থেকে কমন আসে সেই অংশগুলোর গুরুত্বপূর্ণ তথ্যে সাজানো হয়েছে।
বইটিতে কি কি থাকছে?
১। অধ্যায় ও বিষয়ভিত্তিক শর্ট সাজেশন
২। বিষয়ভিত্তিক মডেল টেস্ট- ২০ টি
৩। স্পেশাল পূর্ণাঙ্গ মডেল টেস্ট- ২০ টি
অধ্যায় ও বিষয়ভিত্তিক শর্ট সাজেশনঃ
(বইটি প্রকাশের তারিখ খুব দ্রুত জানানো হবে )
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আওতাভুক্ত বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শূন্য পদের তালিকা তিন প্রতিষ্ঠানকে যাচাই–বাছাই করতে দেওয়া হয়েছে। যাচাই শেষ হলে এই মাসের শেষ দিকে চতুর্থ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারে প্রতিষ্ঠানটি।
এনটিআরসিএ সূত্র বলছে, গত মাসে তারা বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা থেকে শূন্য পদের তালিকা আহ্বান করেছিল। কাজটি করা হয়েছে অনলাইনের মাধ্যমে। অনলাইন থেকে পাওয়া সেসব শূন্য পদের তালিকা তারা পেয়েছে। ওই তালিকা ঠিক আছে কি না, তা যাচাই করতে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করা হয়েছে।
এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর বেসরকারি স্কুল ও কলেজের শূন্য পদের তালিকা যাচাই করার কাজ করছে। মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের শূন্য পদের তালিকা যাচাই–বাছাই করছে।
এনটিআরসিএতে শিক্ষক নিয়োগের সঙ্গে যুক্ত একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রাথমিকভাবে শূন্য পদের যে তালিকা পান, তাতে বেশ কিছু ভুল থাকে। যেমন কোনো প্রতিষ্ঠানে বাংলা বিষয়ের শিক্ষক দরকার নেই অথচ বাংলার শিক্ষক চাওয়া হয়েছে। আবার কোনো প্রতিষ্ঠানে তিনজন শিক্ষক দরকার, তারা পাঁচজন শিক্ষক চেয়ে আবেদন করেছে। আবার পদ খালি নেই, এমন প্রতিষ্ঠান শিক্ষক চেয়েছে।
এসব বিষয় আসলে এনটিআরসিএ তাৎক্ষণিকভাবে যাচাই করতে হিমশিম খায়। আবার অনলাইনেও অনেকে তথ্য পূরণে ভুল করে। এ জন্য নিজ নিজ অধিদপ্তরকে প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্যগুলো যাচাই করতে বলা হয়েছে। এতে সমন্বয়ের কাজে সুবিধা হয়। তিন প্রতিষ্ঠান থেকে যাচাই করা তালিকা এনটিআরসিএতে এলেই প্রকৃত শূন্য পদের সংখ্যা জানা যাবে।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, বাছাই করা শূন্য পদ পাওয়ার পর পদগুলোর অনুমোদন ও গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়। সেটি প্রক্রিয়াধীন। এবার আবেদন ফিও কমিয়ে আনা হচ্ছে। অনলাইন আবেদনপদ্ধতি সহজ করাসহ নানা সুবিধা পাবেন নতুন আবেদনকারীরা। চাকরিপ্রার্থীদের খরচ কমাতে এবারই প্রথম অনলাইনে প্রার্থীরা পছন্দের ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচন করার সুযোগ পাচ্ছেন।
এসব প্রতিষ্ঠানে সুযোগ না পেলে অন্য প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ রাখা হচ্ছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলেই এসব নিয়ম কার্যকর করা যাবে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএ সচিব মো. ওবায়দুর রহমান গতকাল রোববার প্রথম আলোকে বলেন, তালিকা যাচাই–বাছাই করতে দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে আসা বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে শূন্য পদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।
সূত্রঃ প্রথম আলো